Subscribe:

Ads 468x60px

Murder 3 (2013) - MP3 Songs *Releasing Soon*

Friday, April 29, 2011

ওয়েব সার্চিংকে সহজ ও গতিময় করার কয়েকটি কৌশল

ইন্টারনেটে আমাদের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত অনেক জিনিস অনুসন্ধান করতে হয়। অনেক সময় সার্চ করে কাঙ্খিত বস্তু খুঁজে পাওয়া যায় না সঠিক কি-ওয়ার্ড প্রয়োগের অভাবে। ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজে বের করলেই চলবে না বরং খোঁজার প্রক্রিয়াটি হওয়া চাই দ্রুত। অনেক সময়ই দেখা যায় কোন একটি বিষয়ে সার্চ করলে প্রচুর জবাব পাওয়া যায়। এগুলোর অনেকগুলোই অপ্রয়োজনীয়। সবগুলো লিঙ্ক সার্চ করতে গেলে কষ্টজর্জরিত ও সময়সাপেক্ষ হয়ে পড়বে। দ্রুত সার্চিং এর জন্য বেশ কিছু স্পেশাল চিহ্ন ও ক্যারেক্টার ব্যবহার করে স্বল্প সময়ে সর্বোৎকৃষ্ট ফলাফলটি পাওয়া যায়।
ডাবল কোটেশন(“ ”) চিহ্ন ব্যবহার করে সার্চিং
এ চিহ্নটি ব্যবহার করে কোনো বিষয়ের কার্যকর এবং সুনির্দিষ্টভাবে সার্চ করা যায়। আপনি যে বিষয়ের উপর জানতে চান সেটি কোটেশন চিহ্নের মধ্যে রাখা হলে সার্চ ইঞ্জিন কোটেশনের পুরো লাইন বা একাংশকে খুঁজবে, সে লাইনের ভাঙা অংশ খুঁজবে না। ধরা যাক, আপনি লন্ডন মিউজিয়াম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন সেজন্য যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনে প্রবেশ করে, সার্চিং এর টেক্সট বক্সে “London museum” লিখে সার্চ করুন। খুব দ্রুত লন্ডন মিউজিয়াম সম্পর্কে ওয়েবপেজ পেয়ে যাবেন। লন্ডন মিউজিয়াম  সম্পর্কিত তথ্য যেসব ওয়েবসাইটে রয়েছে শুধু সেগুলোর তালিকা আপনার সামনে উপস্থিত, সেখান থেকে কাঙ্খিত সাইটে ক্লিক করে আপনার তথ্য সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
প্লাস চিহ্ন(+) ব্যবহার করে সার্চিং
+ চিহ্ন ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিন বুঝবে কোন পেইজে সেই শব্দ অবশ্যই থাকবে। অর্থাৎ কোনো বিষয়ের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক অন্য কোন বিষয়ের তথ্য পাওয়া যাবে। যেমন- History লিখে সার্চ করলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইতিহাস সম্পর্কিত ওয়েবসাইটের তালিকা দেখাবে। কিন্তু History+Bangladesh লিখলে বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কিত ওয়েবসাইটের তালিকা প্রকাশ করবে।
মাইনাস চিহ্ন(-) ব্যবহার করে সার্চিং
এই চিহ্নটি ব্যবহার করে কোনো বিষয়ের সাথে প্রাসঙ্গিক অন্য কোন বিষয়কে(যেটা আপনার দরকার নেই) বাদ দিতে পারেন। এতে করে অপ্রাসাঙ্গিক কোন বিষয়ের বাহুল্যতা বর্জন করে দ্রুত সার্চ করা যাবে। ধরুন আপনি Health লিখে সার্চ করে অনেকগুলো স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইটের লিঙ্ক পাবেন। কিন্তু যদি শুধু মহিলাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে চান সেক্ষেত্রে Health – man অর্থাৎ পুরুষদের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট বাদ দিয়ে মহিলাদের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট প্রদর্শন করবে।
OR ব্যবহার করে সার্চিং
OR ব্যবহার করে খুব সহজেই সার্চিং করা যায়। আপনি আমেরিকা কিংবা কানাডার একটি ভালো চাকরি খুঁজছেন। সেক্ষত্রে Job America OR Canada  লিখে সার্চ করুন। আমেরিকা কিংবা কানাডার চাকরি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট গুলো আপনার সামনে চলে আসবে।
AND ও NOT ব্যবহার করে সার্চিং
AND এর ব্যবহার অনেকটা + এর মতোই। যেমন- আপনি একই সঙ্গে প্রাণী ও উদ্ভিদ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন- তাহলে লিখুন Animals AND Plants এবার সার্চ করুন। NOT এর ব্যবহার অনেকটা – চিহ্নের মত।
গুগল সার্চ ইঞ্জিনে কিওয়ার্ডের বিভিন্ন ব্যবহার
কিওয়ার্ড/সিম্বল ব্যবহার ফলাফল
[+] History+Bangladesh বাংলাদেশ ও হিস্টরি শব্দ রয়েছে এমন ডকুমেন্ট খুঁজবে
[-] History-Bangladesh শুধু হিস্টরি শব্দ রয়েছে এমন সাইট দেখাবে,বাংলাদেশ নয়।
[~] ~transducer Transducer টার্মটি এমনকি এর প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দও খুঁজবে।
OR May OR June মে বা জুন এদের উভয়ই রয়েছে এমন বিষয় খুঁজবে।
Cache: Cache:http://www.yoursite.com www.yoursite.com সাইটের গুগলের ক্যাশকৃত পেইজসমূহ ফিরে আসে।
Define: Define:virus Virus শব্দের সংজ্ঞা প্রদান করবে।
Site Apple site:www.food.com কেবলমাত্র www.food.com সাইটটির Apple শব্দটির মধ্যেই সার্চ সীমাবদ্ব থাকবে।
Related Related:www.greatvacations.com www.greatvacations.com সাইটটির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ সাইট সমূহের ফলাফল নিয়ে আসবে।
Info: Info:www.probarta.com www.probarta সাইট সম্পর্কিত যত তথ্য গুগলের রয়েছে তা উপস্থাপন করবে
গুগল সার্চ ইঞ্জিনের আর কিছু ব্যবহার
**সহজ থেকে জটিল ইকুয়েশনের জন্য গুগলের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা
সহজ থেকে জটিল ইকুয়েশনের জন্য গুগলের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা আগেই বলেছি, গুগলের সহজ সরল সাদামাটা চেহারা দেখে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই। আপনি যখনই চান সহজ থেকে অগ্রসর পর্যায়ের হিসাব নিকাশ করার জন্য গুগল সার্চ বক্সকে ক্যালকুলেটর হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
গুগল-এর ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার জন্য খুব বেশি গাণিতিক প্রতীক ব্যবহার করতে হয় না, এ কারণে আপনি কোনো গাণিতিক ইকুয়েশনের উত্তর না খুঁজলেও সার্চ রেজাল্টের মধ্যে গাণিতিক উত্তর পেয়ে যেতে পারেন। গুগলের বিল্ট-ইন ক্যালকুলেটর ফাংশন ব্যবহার করার জন্য যে হিসাবটি করতে চান সেটি সহজসরলভাবে সার্চ বক্সের মধ্যে প্রবেশ করান। যেমন ২*২ লিখলেই গুণফলটি দেখিয়ে দেয়া হবে। অগ্রসর পর্যায় এছাড়াও নিচের তালিকায় উলেখিত বেশকিছু গাণিতিক প্রতীকও গুগল চিহ্নিত করতে পারে:
+ যোগফলের জন্য
- বিয়োগ করার জন্য
* গুণ করার জন্য
/ ভাগ করার জন্য
^ এক্সপোনেন্সিয়াল-এর জন্য (x to power of y)
% ভাগশেষ বের করার জন্য
বর্গমূল বের করার জন্য sqrt লিখে তার পেছনে সংখ্যাটি লিখতে হবে।
**গুগল ব্যবহার করে বিভিন্ন মুদ্রাকে রূপান্তর করা
বিভিন্ন সময় ব্যবসায়িক বা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে আমাদের দেশীয় মুদ্রাকে বিদেশী বিভিন্ন মুদ্রায় রূপান্তর করার প্রয়োজন পড়ে। এই কনভারশনের কাজটি কার্যকরভাবে সারার জন্যও গুগল আপনার পাশে আছে। ধরুন ইন্টারনেটে আপনি জানলেন নতুন একটি ডেল ল্যাপটপের মূল্য ৫০০ ইউএস ডলার।
এখন জানা দরকার অন্য একটি মুদ্রায় সেটির পরিমাণ কত, তাহলে আপনাকে লিখতে হবে ৫০০ USD, তারপর লিখতে হবে in এবং তারপর ঐ মুদ্রার নাম। যদি আরব আমিরাত দিরহাম হয় তাহলে লিখবেন AED। দুর্ভাগ্যজনক হল, ভারতীয় ও পাকিস্তানী রুপীর রূপান্তর করা গেলেও আমাদের বাংলাদেশী টাকা (BDT) লিখে এটির সরাসরি উত্তর পাওয়া যায়নি, যদিও ইন্টারনেটের অন্যান্য কনভার্টার সফটওয়্যার (যেমন ইয়াহু কনভার্টার)-এর লিংক দেখানো হয়েছে।
**বিমানের ফ্লাইট সময়সূচি জানতে চাইলে
এমন হতে পারে যে আপনি বাড়িতে আছেন বা আছেন অফিসে, কিন্তু যেহেতু আপনার বিমান ধরার তাড়া আছে সেহেতু কিছু সময়ের মধ্যেই আপনাকে বিমানবন্দরের দিকে ছুটতে হবে। এসব ক্ষেত্রে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। বিমান বন্দরে আসা এবং ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইট সময়সূচি জানার জন্যও আপনি গুগলের সাহায্য নিতে পারেন। গুগল সার্চ বক্সের মধ্যে এয়ারলাইন এবং ফ্লাইট নম্বর লিখুন এবং এন্টার দিন।
একটি নির্দিষ্ট বিমানবন্দরে বিভিন্ন ফ্লাইটের বিলম্ব সম্বন্ধেও জানতে পারবেন। এজন্য শহরের নাম অথবা বিমানবন্দরের তিন অক্ষরের কোড নাম লিখে তারপর লিখতে হবে airport কথাটি।
**ওজন, আয়তন ইত্যাদি ইউনিট রূপান্তর
আপনি গুগল ব্যবহার করে ওজন, উচ্চতা, আয়তন ইত্যাদি ইউনিটগুলোকে একটি থেকে আরেকটিতে রূপান্তরিত করতে পারেন। আপনি যে ইউনিটকে রূপান্তরিত করতে চান সেটিকে গুগল সার্চ বক্সে প্রবেশ করান, বাকি কাজ গুগলই করবে। গুগল ইউনিট কনভার্টার গুগল ক্যালকুলেটরেরই একটি অংশ।
যে ইউনিটকে রূপান্তরিত করতে চান সেটির নাম আগে লিখে তারপর in শব্দটি লিখে সার্চ বক্সে প্রবেশ করাবেন। উদাহরণস্বরূপ, ১০০ ফুটে কয় মিটার হয় জানতে চান। সরাসরি লিখুন 100 feet in meter তারপর এন্টার চাপুন। পরিমাপের সবচেয়ে প্রচলিত একক, যেমন ওজন, তাপমাত্রা, দূরত্ব, সময়, শক্তি, মুদ্রা ইত্যাদি রূপান্তরের জন্য আপনি গুগলের এই সুবিধা ব্যবহার করতে পারেন।
**কোনো শহর বা দেশের স্থানীয় সময় জানা
গুগল সার্চ বক্স ব্যবহার করে কোনো একটি শহর বা দেশের বর্তমান সময় জানা সম্ভব। এজন্য প্রথমে টাইপ করতে হবে time, তারপর স্পেস দিয়ে শহরের নাম। ব্যস। আবার time লিখে দেশের নাম লিখলেও সেদেশের স্থানীয় সময় দেখানো হবে।
যদি কোনো দেশে একাধিক টাইম জোন তথা স্থানীয় সময় থাকে তাহলে তার সবগুলো প্রদর্শন করা হবে, প্রধান প্রধান শহরের নামসহ।
**কোনো দেশ বা শহরে মানচিত্র দেখা
আপনি কি কোনো দেশ বা শহরে নতুন? বর্তমানে সেখানে অবস্থান করছেন কিন্তু সেদেশের ভূগোল সম্বন্ধে কিছুই জানেন না? তাহলে গুগলের শরণাপন্ন হোন। ঐ দেশ বা শহরটির নাম লিখুন, তারপর একটা স্পেস দিয়ে লিখুন map কথাটি। তাহলেই সার্চ রেজাল্টের শুরুতেই ঐ দেশ বা শহরের একটি প্রমাণ সাইজের মানচিত্র দেখানো হবে।
ঐ মানচিত্রে ক্লিক করলেই গুগল ম্যাপস সেটির একটি বড় ও বিস্তৃত ভারসন দেখানো হবে।
*Posted By SonaWebZone.Blogspot.Com*

সহজ উপায়ে পিসিকে গতিময় করার কয়েকটি টিপস

গতিময় পিসি সকলেরই কাঙ্খিত। সকলেই চায় তার পিসিটি অন্যান্যদের তুলনার গতিশীল হোক। তবে অবহেলার ফলে অনেকসময় পিসিতে অতিরিক্ত জাঙ্ক ফাইল জমা হয়ে যায় যার ফলে পিসি অনেক স্লো হয়ে পড়ে। আর এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য লেগে যায় হইচই। কলুর বলদের মত খুঁজে বেড়াতে হয় পিসিকে গতিময় করার বিভিন্ন সফটওয়্যার। কিন্তু সফটওয়্যারের দিকে না গিয়ে নিয়মিত পিসিকে পর্যবেক্ষন করলে আর এই সমস্যা হয় না।কারণ প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমে ডিফল্ট কিছু টুল থাকে যা ব্যবহার করে পিসির গতি বাড়ানো যায়। আর তাই থেকে পরিত্রানের জন্য কয়েকটি জানা কিন্তু প্রয়োজনীয় টিপস।
ডিস্ক ক্লিনআপ টুলের ব্যবহার
ডিস্ক ক্লিনআপ টুল ব্যবহারের ফলে প্রতিটি ডাইভ থাকে ঝঞ্ঝালমুক্ত। ডিস্ক ক্লিনআপ মূলত টেম্পরারী ইন্টারনেট ফাইলগুলোকে মুছে ফেলে, হার্ডড্রাইভের গতি বাড়ায়, অব্যবহৃত ও অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ফাইল মুছে ফেলে। তাছাড়া এটি ত্রুটিপূর্ণ সংকেতবাহী ফাইলগুলোকে মুছে কম্পিউটারকে গতিময় করে। আর টুলটি ব্যবহার করতে এক্সপি ব্যবহারকারীদের যেতে হবে Start> All Programs> Accessories> System Tools> Disk Cleanupতারপর নির্দিষ্ট ড্রাইভ সিলেক্ট করে দিলে টুলটি তার কাজ করে নেবে।
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টের ব্যবহার
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট টুলটার প্রধান কাজ হল হার্ডডিস্কে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন টুকরো ফাইল খুঁজে এনে জোড়া লাগানো। পিসিকে প্রতিবার চালুর ফলে পিসিতে থাকা ফাইলগুলোতে বেশ পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। প্রতিবার পিসি চালুর ফলে হার্ডড্রাইভে থাকা ফাইলের সাইজ কিছুটা বৃদ্বি পায়। এই সুবিধাটি ব্যবহার করার জন্য যেতে হবে Start> All Programs> Accessories> System Tools>Disk Defragmenter সেখান থেকে যে যে ডিস্কগুলো ডিফ্রাগ করতে চান সেটা সিলেক্ট করে ডিফ্রাগমেন্ট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ডিস্ক ইররগুলোকে শুদ্ধ করা
ডিস্ক ক্লিনআপ ও ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট টুল বাদেও ডিস্কে থাকা বিভিন্ন ফাইলের অখন্ডতা পরীক্ষা করতে ইরর চেকিং ইউটিলিটি টুলটি ব্যবহার করা যায়। টুলটি হার্ডড্রাইভের ক্ষতিগ্রস্ত শাখাগুলোর উন্নয়ন ঘটায়। হার্ডড্রাইভের এই ক্ষতিগ্রস্ত শাখাগুলোর ফলে পিসি স্লো হয়ে পড়ে। ইরর চেকিং ইউটিলিটি টুলটি সমস্ত ড্রাইভকে স্ক্যান করে ফাইল ইররগুলো দূর করে। এটি ব্যবহারের পথ হল প্রথমত ওপেন করা সমস্ত ফাইলগুলো বন্ধ করে Start>My Computer গিয়ে যে ড্রাইভের ইরর শুদ্ব করতে হবে সেই ডাইভের উপর মাউস রেখে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করতে হবে। তারপর টুলসে গিয়ে Check Now বাটনে ক্লিক করে Check Disk ডায়ালগ বক্স থেকে Scan for and attempt recovery of bad sector এ ক্লিক করে স্ট্যার্ট বাটনে ক্লিক করলে ইরর পরীক্ষা শুরু হবে।
অপ্রয়োজনীয় সফটগুলো আন-ইন্সটল করুন
কম্পিউটারে ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলোই মূলত ড্রাইভের প্রচুর জায়গা খায়। অতিরিক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলে পিসি অনেক ধীর গতিতে চলতে থাকে। তাই অব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলো আন-ইন্সটল করে দিলে প্রথমত জায়গা খালি হয় দ্বিতীয়ত কম্পিউটার গতিপ্রাপ্ত হয়। আন-ইন্সটলের জন্য পিসিতে ডিফল্ট আন-ইন্সটলার থাকে। তাতে খুশি না হলে থার্ড পার্টি আন-ইন্সটলার সফটওয়্যারও পাওয়া যায়।
সাম্প্রতিক ডকুমেন্টস ও টেম্প পরিষ্কার রাখুন
পিসি ওপেন করার পর প্রতিটি ফোল্ডার বা ফাইলের ক্লিকের রেকর্ডগুলো একটি ফোল্ডারে সংরক্ষিত থাকে যা মাই রিসেন্ট ডকুমেন্টস নামে পরিচিত। ক্লিক প্রায় প্রতিটি ফাইলই এই ফোল্ডারে জমা হয়। তবে আসল ফাইল-ফোল্ডারগুলো জমা হয় না,জমা হয় শুধু শটকার্ট ফাইল। অতিরিক্ত জমা হয়ে গেলে তখন সেই ফাইল-ফোল্ডার গুলো ডিলিট করার প্রয়োজন হয় নতুবা পিসি স্লো হয়ে যায়। আর কাজটি করতে Start>Run>recent documents এ গিয়ে যত ফাইল আছে ctrl+a চেপে ডিলিট চাপ দিলেই কাজ খতম। একইভাবে Run থেকে temp লিখে এন্টার চাপ দিন তারপর ধরে ডিলিট দিন। আবার  %temp% লিখেও একই পদ্বতিতে কাজিটি করতে হবে।  অনেকসময় ইরর মেসেজ আসতে পারে,সেগুলো বুঝে অগ্রসর হওয়া ভালো।
সফটওয়্যার ইন্সটলের ক্ষেত্রে সতর্কতা
সফটওয়্যার ইন্সটলের সময় একটি জিনিস প্রায় সবার মধ্য লক্ষ করা যায় যে,আমরা অনেকে ইন্সটলের সময় না বুঝে কোন কিছু না পড়েই নেক্সট…নেক্সট দিয়ে ফিনিস করে দেই। এর ফলে অনেক সময় সফটওয়্যার ইন্সটলের সাথে সাথে বাড়তি টুল ইন্সটল হয়ে যায় যা সচরাচর আমাদের কাজে লাগে না। এগুলোও কিন্তু পিসির জায়গা নষ্ট করার জন্য দায়ী এবং এগুলোর ফলে পিসি স্লো হয়ে পড়ে। তাই ইন্সটলের সময় সফটওয়্যারের সাথে যদি কোন অপ্রয়োজনীয় টুল থাকে তা আন-চেক করে ইন্সটল করা উচিত।
ডেস্কটপকে যত সম্ভব জঞ্জালমুক্ত রাখুন
ডেস্কটপে প্রয়োজনীয় শটকার্ট ফাইল ছাড়া আর কিছু না রাখা ভালো। কারণ ডেস্কটপে অতিরিক্ত ফাইল-ফোল্ডার থাকলে পিসি প্রচুর স্লো হয়ে যায়। ডেস্কটপের ওয়ালপেপারও হালকা হওয়া উচিত। ডেস্কটপকে জঞ্জালমুক্ত রাখতে পারলে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় নিজে্র সাচ্ছন্দবোধ হবে। তানাহলে একবার ভেবে দেখুব কম্পিউটার ছাড়ার পরেই যখন চোখের সামনে এক গাদা ফাইল-ফোল্ডার থাকবে তখন নিজের কাছে কেমন মনে হবে।
স্টার্ট আপের সময় কমিয়ে নিন
কম্পিউটারে আমরা অনেক ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করি যা স্টার্ট আপের সময় লোড হয়। যার ফলে এতে প্রচুর সময় লাগে। এই সমস্যা থেকে আপনি খুব সহজে মুক্তি পেতে পারেন। আপনার কম্পিউটার স্টার্টের ক্ষেত্রে দ্রুততার জন্য প্রথমে start>run এ গিয়ে msconfig কমান্ডটি লিখুন। এবার একটি বক্স আসবে যাতে স্টার্টআপে গিয়ে আপনার যে প্রোগ্রামগুলো দরকার তা রেখে অন্যসব আনচেক করে দিন। এখন ওকে দিয়ে রিস্টার্ট করুন। এরপর দেখুন অনেক কম সময়ে আপনার কম্পিউটার স্টার্ট হচ্ছে।
অপ্রয়োজনীয় ফাইল দূর করুন
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। এসব ফাইল কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। অপ্রয়োজনীয় ফাইল পরিষ্কার করতে Start>Run  এ গিয়ে cleanmgr লিখে এন্টার চাপুন। এখন একটি মেন্যু আসবে, এখান থেকে যে ড্রাইভ পরিষ্কার করতে চান, সেটি নির্বাচন করে ওকে দিন। এখন যেসব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে চান, সেগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে করলেই ড্রাইভ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
সফটওয়্যারের ব্যবহার
যদি আপনি সফটওয়্যার প্রেমী হোন আর এসব পদ্বতিতে কাজ সারতে নারাজ তাহলে তাদের জন্য সফটওয়্যারই একমাত্র সম্বল। পিসিকে গতিময় করার অনেক ভালো সফটওয়্যার আছে। সফটওয়্যার ভালো মানের হওয়া আবশ্যক নাহলে অনেক সময় গতিময় করতে গিয়ে দেখা গেল কোন সিস্টেম ফাইলকেই মুছে ফেলল। তবে আমার মতে সফটওয়্যার ব্যবহার করতে নিচের এই তিনটি সফটওয়্যারই শ্রেষ্ঠ যা আপনার পিসিকে সকল ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারবে।
আশা করি এই তিনটি ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাবে।
আমাদের মধ্যে অনেকেরই পিসিতে পূর্ণ দখল আছে। তবুও অলসতা বসত বা অন্য কোন কারণে আমরা এইসব ডিফল্ট প্রোগ্রামকে অবহেলা করি। অন্তত দিনে একবার না হলেও সপ্তাহে একবার না হলে মাসে একবার এগুলো মেইনটেইন করা উচিত। যদিও অ্যাডভান্স ইউজাররা সচরাচর অ্যাডভান্স সফটগুলোর প্রতি ঝুঁকেন বেশী। তবুও নতুনদের জন্য এগুলো খুবই কাজ দেবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
*Posted By SonaWebZone.Blogpot.Com*

অনলাইন জগতে বিখ্যাত সব প্রথম কান্ড

সব কিছুতেই প্রথম হওয়ার একটা গৌরব আছে।ইংরেজিতে এদেরকে বলে ট্রেইলব্লেজারস অথবা পাইওনিয়ার।  বাংলায় অগ্রদূত।পৃথিবীতে আছে কোটি কোটি মানুষ, হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান, সভা সংঘ। এদের সবাইকে হটিয়ে কোনো স্থানে সবার আগে পৌঁছে যাওয়ার মধ্যে এক ধরনের আত্মশাঘা, অহঙ্কার আর গর্বের অনুভূতি কাজ করে। চিন্তা করুন ১৮৭৬ সালের ১০ মার্চের সেই মুহূর্তটির কথা, আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল নামে এক যুবক যখন টেলিফোনে এই শব্দগুলো উচ্চারণ করেছিলেন: মি. ওয়াটসন, এখানে আসুন, আমি আপনাকে দেখতে চাই। এ কথাগুলো কেবল টেলিফোনে বলা মামুলী কিছু কথা ছিল না, এগুলো ছিল ইতিহাস, কারণ এটাই ছিল টেলিফোন ব্যবহার করে বলা বিশ্বের প্রথম মানব বাণী! একইভাবে ইন্টারনেট তথা তথ্যপ্রযুক্তির কথা চিন্তা করুন। আজ বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের প্রথম ভালবাসার নাম ইন্টারনেট। দুনিয়াদারী ভুলে নেটেই পড়ে থাকেন এমন মানুষের সংখ্যাও খুব কম নয়। এরা নেটিজেন। নেট যুগের নাগরিক। কিন্তু নেট তথা ইন্টারনেট আজকের এই জায়গায় এক দিনে পৌঁছায়নি। সময় লেগেছে অনেক। তার সঙ্গে লেগেছে বহু মানুষের বহু দিনের পরিশ্রম। আর এভাবেই আজ কয়েক দশকের মাথায় ইন্টারনেট এবং তার অসংখ্য পরিষেবা হয়ে দাঁড়িয়েছে আমাদের জীবনের এবং হৃদয়ের এত কাছের। আর এজন্য আমরা সবাই কৃতজ্ঞ ইন্টারনেট দুনিয়ার সব ট্রেইলব্লেজারস আর পাইওনিয়ারদের প্রতি। একটা কিছু আবিষ্কার করা হয়ে গেলে সেটি ব্যবহার করা বা সেটির আদ্যোপান্ত জানা খুব সহজ। কিন্তু প্রথম যার বা যাদের মাধমে এ ব্যাপারটা ঘটল তাদের জন্য এসব এতটা সহজ ছিল না। এ কারণেই প্রথম ওয়েব সাইটটি যিনি ডিজাইন করেছিলেন অথবা প্রথম ইমেইলটি যিনি পাঠিয়েছিলেন তিনি সব সময়ই আমাদের কাছে শ্রদ্ধা ও সমীহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকবেন। এ জায়গা থেকে তাঁকে বা তাঁদেরকে কেউ নড়াতে পারবে না। আজকের প্রযুক্তি পাঠশালায় আমরা ইন্টারনেট এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব-এর ভুবন থেকে হাজির করেছি এরকমই কিছু প্রথম, তথা অগ্রদূতকে।
প্রথম ইমেইল
১৯৭১। বিশ্বের ইতিহাসে সারা জীবনই অন্তত আমাদের বাঙালী জাতির কাছে এ বছরটি অম্লান হয়ে থাকবে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ তথা স্বাধীনতার অর্জনের বছর হিসেবে। মজার ব্যাপার হল, ইন্টারনেটের ভুবনেও ১৯৭১ একটি মনে রাখার মত বছর, কারণ এ বছরই রে টমলিনসন নামে এক প্রযুক্তি পাগল মানুষ পাঠিয়েছিলেন ইতিহাসের প্রথম ইমেইলটি।কেবল বিশ্বের সর্বপ্রথম ইমেইল প্রেরক হিসেবেই নয়, ইমেইল ঠিকানায় ব্যবহারকারীর নামকে কম্পিউটারের নাম থেকে আলাদা করার জন্য বহুল পরিচিত @ চিহ্নটি প্রবর্তনের কৃতিত্ব্ও টমলিনসনের। ১৯৬০-এর দশকের শুরু থেকেই কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে বার্তা পাঠানোর বিভিন্ন পদ্ধতি চালু ছিল বটে, তবে এগুলো ছিল একই ধরনের মেইনফ্রেম মেশিনে বিভিন্ন ব্যবহারকারীর একজন থেকে আরেকজনের কাছে পাঠানো বার্তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ।টমলিনসনের কৃতিত্ব হচ্ছে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইমেইলকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পাঠানো এবং ইমেইলকে সেই রূপ দেয়া যে রূপে আজ আমরা এটিকে চিনি। একটা কথা মনে রাখতে হবে, রে টমলিনসন যখন ইমেইল বার্তার জন্ম দেন তখনও ইন্টারনেটে জিনিসটারই জন্ম হয়নি, তবে জন্ম হয়েছিল এর পূর্বসুরীর, যার নাম ছিল চাইতে বেশি।
সর্বপ্রথম ডোমেইন নাম
ইন্টারনেটে বিশ্বের সর্বপ্রথম যে ডোমেইন নামটি রেজিস্ট্রি করা হয় তার নাম সিম্বলিক্স.কম (SYMBOLICS.COM)। এটি রেজিস্ট্রি করা হয় ১৯৮৫ সালের ১৫ মার্চ তারিখে।এ ডোমেইন নামটির মালিক ছিল ‘সিম্বলিক্স’ নামে একটি কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এটি আজ আর নেই, তবে এখনও টিকে আছে সিম্বলিক্স.কম নামে সেই ওয়েব সাইটটি।
সর্বপ্রথম স্প্যাম ইমেইল
স্প্যাম ছাড়া আজকের ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তথা ইন্টারনেটের ভুবনের কথা কল্পনাও করা যায় না। অবাঞ্চিত, অনাকাক্ষিত এসব মেইল অপ্রয়োজনে ভর্তি করে আমাদের ইনবক্স, ট্রাফিক জ্যামের সৃষ্টি করে ইন্টারনেটের ইনফরমেশন সুপার হাইওয়েতে। যাই হোক, বিশ্বের সর্বপ্রথম স্প্যাম মেসেজ পাঠানো হয় একই সঙ্গে আরপানেটের ৩৯৩ জন ব্যবহারকারীর কাছে। তারিখটি ছিল ১৯৭৮ সালের ৩ মে। স্প্যাম মেইলটি পাটিয়েছিলেন গ্যারি থুয়ের্ক (Gary Thuerk) নামে এক ব্যক্তি। এ মেইলে ডিজিটাল ইকুইপমেন্ট কর্পোরেশন (ডিইসি) কোম্পানির তৈরি নতুন মডেলে একটি ডিজিটাল কম্পিউটারের ব্যাপক গুণগান করা হয়। মোদ্দা কথা হচ্ছে, ব্যাপারটা তিনি উপভোগ করুন বা নাই করুন, এই গ্যারি থুয়ের্কই হচ্ছেন ইমেইল স্প্যামের জনক। এ কীর্তি থুয়ের্ককে তুলে দিয়েছে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর পাতাতেও! অবশ্য সেই ১৯৭৮ সালে স্প্যাম কথাটিই জন্ম নেয়নি। এটির জন্ম আরো অনেক অনেক পর।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাসম্বলিত সর্বপ্রথম মোবাইল ফোন


ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধাসহ সর্বপ্রথম যে মোবাইল ফোনটির কথা জানা যাচ্ছে সেটি হচ্ছে নকিয়ার ৯০০০ কমিউনিকেটর (Nokia 9000 Communicator)। সেই ১৯৯৬ সালে ফিনল্যান্ডে লঞ্চ করা হয়েছিল এ ফোন। তবে সেবাদাতা সংস্থা ইন্টারনেট সেবার জন্য যে দাম হেঁকেছিল সেটাই সাধারণ ব্যবহারকারীদের ধরাছোঁয়ার বাইরে রেখেছিল এ ফোনকে। ১৯৯৯ সালে জাপানের এনটিটি ডকোমো আই-মোড নামে একটি ফোন লঞ্চ করে জাপানে।মোবাইল ফোনের ইন্টারনেট সেবার ক্ষেত্রে অন্যতম সেরা পাইওনিয়ার বলে মনে করা হয় এ ফোনটিকেই।
সর্বপ্রথম ওয়েব সাইট
বিশ্বের সর্বপ্রথম ওয়েব সাইটটির ঠিকানা ছিল info.cern.ch এবং সুইজারল্যান্ডের পার্টিকেল ফিজিক্স রিসার্চ সেন্টার সার্ন (CERN)-এ রক্ষিত একটি NeXT কম্পিউটারে ছিল এর অবস্থান।বিশ্বের সর্বপ্রথম ওয়েব পেজটির ঠিকানা:http://info.cern.ch/hypertext/WWW/TheProject.html। এতে রক্ষিত ছিল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রজেক্ট সম্পর্কিত নানা তথ্য। ঐ পেজটা এখন আর নেই, তবে এ পেজটির পরবর্তীকালের একটি কপি (১৯৯২ সালের) এখন রক্ষিত আছে W3C সংগঠনের ওয়েব সাইটে। ঠিকানা: www.w3.org/History/19921103-hypertext/hypertext/WWW/TheProject.html
সর্বপ্র -কমার্স সাইট স্টিং-এরটেন সামনারস টেলস সিডি- কাভার
যদিও ই কমার্সের ভুবনে বিশ্বজোড়া নাম কেনার ক্ষেত্রে ই-বে এবং আমাজন-এর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, এরা কিন্তু বিশ্বের সর্বপ্রথম ই-কমার্স সাইট ছিল না।নেটমার্কেট নামে অনলাইনে খুচরা পণ্য বিক্রেতা একটি প্রতিষ্ঠানের জন্যই বরাদ্দ আছে সে সম্মান। তারাই বিশ্বের ইতিহাসে সর্বপ্রথম নিরাপদে খুচরা বিক্রয় ও অর্থ লেনদেনের রেকর্ড গড়ে। ১৯৯৪ সালের ১১ আগস্ট এ সাইটটি স্টিং-এর ‘টেন সামনারস টেলস’সিডি-র একটি কপি বিক্রি করে ১২ ডলার ৪৮ সেন্টে। হ্যাঁ, পাঠানোর খরচ বা শিপিং কস্টসহ। অবশ্য কেউ কেউ বলেন ‘ইন্টারনেট শপিং নেটওয়ার্ক’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানই সর্বপ্রথম অনলাইনে পণ্য বিক্রয়ের কাজটি সম্পন্ন করে। ইন্টারনেট শপিং নেটওয়ার্ক দাবি করে, তারা নেটমার্কেটের ঝাড়া এক মাস আগেই অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করেছিল।
সর্বপ্রথম অনলাইন ব্যাংক
সর্বপ্রথম যে আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে তাদের সব গ্রাহক ও সেবাগ্রহীতার জন্য ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা প্রদান শুরু করেছিল সেটির নাম ‘স্ট্যানফোর্ড ফেডারেল ক্রেডিট ইউনিয়ন’।যুক্তরাষ্ট্রের এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৪ সালের অক্টোবর মাসে এ সেবা প্রদান শুরু করেছিল।
সর্বপ্রথম সার্চ ইঞ্জিন
এমনকি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জন্মেরও আগে ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনের প্রচলন ছিল। তবে এদের কাজ ছিল খুবই সীমিত, এবং কেবলমাত্র ওয়েব পেজের টাইটেলই সার্চ করতে পারত তারা। আজ আমরা যেভাবে   ওয়েব সার্চ করি সেরকম ফুল টেক্সট ওয়েব সার্চ ইঞ্জিনের সর্বপ্রথম প্রচলনকারীর শিরোপা যাবে ‘ওয়েব ক্রলার’ সার্চ ইঞ্জিনের কাছে। আজ থেকে প্রায় ১৬ বছর আগে, সেই ১৯৯৪ সালে জন্ম নিয়েছিল ওয়েব ক্রলার।
সর্বপ্রথম পডকাস্ট
সময়টা ২০০০-এর অক্টোবর। ব্লগিং- এর শুরুর দিকের খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বদের একজন – ডেভিড ওয়াইনার আরএসএস ফিডের (RSS feeds) ভেতর অডিও কনটেন্টের রেফারেন্স অন্তর্ভূক্ত করার ফলে অডিও ব্লগের সিন্ডিকেশন (syndication)-এর পথ প্রশস্ত হয়। ২০০১-এর জানুয়ারি মাসে ওয়াইনার তাঁর স্ক্রিপ্টিং নিউজ ব্লগে একটি গান সংযোজনের মাধ্যমে এই নতুন আরএসএস ফাংশানালিটি প্রদর্শন করলেন। আর সাউন্ড ফাইল ডাউনলোড করে আইপড-এ শোনার যে ব্যাপার সেটি শুরু হয় ২০০৩-এর দিকে। পোর্টেবল ডিভাইসে অডিও শোনা তথা পডকাস্টিং কথাটি সর্বপ্রথম শোনা যায় ২০০৪ সালে এসে।
সর্বপ্রথম ব্লগ-জাস্টিন লিংক ফ্রম দ্য আন্ডারগ্রাউন্ড
জাস্টিন হলস (Justin Halls) নামে ব্যক্তি সর্বপ্রথম ওয়েবভিত্তিক ডায়েরি লিখতে শুরু করে। সালটা ছিল ১৯৯৪, আর তার সে ওয়েব ডায়েরিরনাম ছিল: জাস্টিন’স লিংক ফ্রম দ্য আন্ডারগ্রাউন্ড (Justin’s Links from the Underground)।ওয়েব ঠিকানা: www.links.net| এতে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের এক ধরনের গাইডেড ট্যুরের ব্যবস্থা ছিল, যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এতে মূলত হলস-এর ব্যক্তিগত কথাবার্তাই স্থান পেতে থাকে।

নিউইয়র্ক টাইমস ম্যাগাজিন এ কারণে জাস্টিন হলস-কেই পারসোনাল ব্লগিং- এর প্রতিষ্ঠাতা জনক-এর স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। অবশ্য হলস যখন তার বগিং কর্মকাণ্ড শুরু করে তখনও ব্লগ কথাটির জন্ম হয়নি; হয়েছে আরো অনেক পরে। ১৯৯৭ সালে সর্বপ্রথম জনপ্রিয়তা পায় ‘ওয়েব লগ’ কথাটি। আর তার পথ ধরে ১৯৯৯ সাল থেকে ব্যবহৃত হতে থাকে ব্লগ শব্দটি।
উইকিপেডিয়ার সর্বপ্রথম সম্পাদনা
উইকিপেডিয়ায় সর্বপ্রথম সম্পাদনার কাজটি করেন উইকিপেডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস স্বয়ং। এটা ছিল একটা টেস্ট এডিট: “Hello,World!” এখন আর এটি পাওয়া যাবে না। উইকিপেডিয়ায় সবচেয়ে পুরনো যে এডিটটি পাঠক এখনও দেখতে পারেন সেটি ২০০১-এর জানুয়ারি মাসে করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তালিকায় কিছু উপাত্ত যোগ করা হয় এ এডিটের মাধ্যমে।
ইউটিউব-এর সর্বপ্রম ভিডিও


ইউটিউব-এ সর্বপ্রথম ভিডিও আপলোড করা হয় ২০০৫ সালের ২৩ এপ্রিল। আপলোড করেন ইউটিউব-এর সহ প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত জাভেদ করিম।এ ভিডিওটির টাইটেল ছিল: মি অ্যাট দ্য জু। এতে সান ডিয়েগো চিড়িয়াখানায় জাভেদ করিমের ঘুরে বেড়ানোর দৃশ্য ছিল। এ ভিডিওটা এ পর্যন্ত ১৫ লক্ষবারের বেশি দেখেছে ইউটিউব ভক্তরা। এখনও ইউটিউবে আছে এ ভিডিওটি।
টুইটারে সর্বপ্রথম মেসেজ
টুইটারের সর্বপ্রম টুইট ছিল টুইটার প্রতিষ্ঠাতাত জ্যাক ডরসি-র করা একটি টুইট।তারিখ ছিল ২০০৬-এর ২১ মার্চ। টুইটটি ছিল এরকম: জাস্ট সেটিং আপ মাই টুইটার( just setting up my twttr)।এখানে যে ইংরেজি বানানে ‘টুইটার’লেখা হয়েছে সেটি আমার লেখার ত্রুটি  নয়, জ্যাক ডরসি শুরুতে টুইটার এভাবেই লিখতেন। পরবর্তীতে তিনি নিজেই প্রচলন করেন টুইটারের বর্তমান বানান (Twitter)।
*Posted By SonaWebZone.Blogspot.Com*

404 (2011) Hindi Movie Mp3 Songs Download

Tracklist & Download Link :

01 - Kya Dekh Raha Hai - Imaad Shah, Suman Shridhar
02 - Aisa Hi Hai - Imaad Shah
03 - Psycho Baba - Imaad Shah
04 - Its All In The Mind - Imaad Shah, Rachel Varghese
05 - Chal Soch Le - Imaad Shah
06 - 404 Theme - Imaad Shah, Caralisa Monteria
*Posted By SonaWebZone.Blogspot.Com*
[Thanks To Selim]

Subscriptions

Subscribe Now!

Unlimited fun in one Blog